Home » » আমার জীবনের প্রথম আয় অনলাইন আউটসোর্সিং থেকে। ৬,৮০০ টাকা মাত্র।

আমার জীবনের প্রথম আয় অনলাইন আউটসোর্সিং থেকে। ৬,৮০০ টাকা মাত্র।

আমার যত ভাল লাগার বিষয় রয়েছে তার মধ্য টেকটিউনস অন্যতম। যদি কোনদিন টেকটিউনস ভিজিট না করি তাহলে আমার মনে হয়, না যেন কোন একটি গুরুত্বপুর্ণ কাজ আজ  করা হয়নি। আমি নিয়মিত টেকটিউনস ভিজিট করি কিন্তু কখনও উল্যেখযোগ্য কোন টিউন করা হয় নি। আমি নতুন টিউনার তবুও ইচ্ছে করেই আগুনে ঝাঁপ দিলাম। কারণ আমি জানি অনলাইন আয় বিষয়ক টিউন করা আর আগুনে ঝাঁপ দেয়া প্রায় সামান কথ। যদিও আমার এই টিউনটি কাউকে জ্ঞান দেয়ার উদ্দেশ্যে নয়, জাস্ট শেয়ার করা আরকি।

আমি অনেকদিন থেকেই শুনে আসছি অনলাইন আউটসোর্সিং এর কথা। আমি বিষয়টির প্রতি খুবই আগ্রহী ছিলাম। আমার ইচ্ছে ছিল অনলাইন থেকে অন্তত ১ ডলার হলেও ইনকাম করব। কিন্তু এখন ১ ডলার না একসাথে ১০০ ডলার পেয়ে গেছি, ১০০x ৬৮= ৬,৮০০ টকা মাত্র।
আমি অনেক কষ্ট করে বিভিন্ন সাইটে কাজ করে আমার এলার্টপে একাউন্টে ১০৩ ডলার জমা করেছিলাম।
আগে এলার্টপে সম্পর্কে একটু বলি, কমপক্ষে ১০০ ডলার জমা হলে এলার্টপে থেকে টাকা উঠানো যায় ৩ টি পদ্ধতিতে। ১. চেকের মাধ্যমে ২. ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ৩, সারাসরি ব্যাংকে Transfer করার মাধ্যমে।চেক আনতে খরচ হয় ৪ ডলার, চেক আসতে সময় লাগে ৩০ দিন এবং চেক ব্যাংকে জমা দেওয়ার পর টাকা দেয় প্রায় ৪০ দিন পর। কোন কোন ব্যাংক ৫০০ টাকার মত চার্জ কেটে রাখে। মানে অনেক ঝামেলা এবং সাময়ের ব্যপার। আবার ক্রেডিট কর্ডে টাকা লোড করলে সাময় লাগে মাত্র ৫ দিন।তবে পার Transaction এ খরচ হবে ২ ডলার। আবার যত টাকা তুলবে তার ২% কেটে রাখবে ATM বুথ চার্জ। তাছাড়া প্রতি মাসে কার্ডের চার্জ ৭ ডলার কেটে রাখবে পেওনার। মানে অনেক খরচ। আবার সারাসরি ব্যাংকে Transfer করা বিশাল ঝামেলার ব্যপার। কারণ টাকা Transfer করতে হলে ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাই করতে হবে। এজন্য ব্যংকের একটি কোড নাম্বার এলার্টপে কে দিতে হবে যে কোডটির নাম Swift কোড। এই কোডটি কোন ব্যাংকই আপনাকে সহজে দিতে চাবে না। তবে যদি ব্যাংক কে ঠিকমত বুঝানো যায় যে কেন আপনার কোডটির দরকার তাহলেই কেবল দিবে তবে আপনাকে অনেক প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে।
এখন আসি আমার কথায়, আমার এলার্টপে একাউন্টে ১০০ ডলার জমা হওয়ার পর খুব টেনশনে পরলাম কিভাবে টাকা উঠাবো। কারণ আমার এলার্টপে থেকে টাকা উঠানোর পুর্ববর্তী কোন অভিজ্ঞতা নেই। তাই ভাবলাম চেক আনবো, কিন্তু অনেকে বলল চেক ভাঙ্গাতে অনেক ঝামেলা কারণ গুগলের চেক ও নাকি সহজে ভাঙ্গানো যায় না অনেক চার্জ কেটে রাখে। তার উপর আমাদের দেশের ডাক বিভাগের যে অবস্থা, চেক যদি না পাই তাহলে আমার সব কষ্ট বৃথা যাবে। আমার একটি ওডেস্ক ডেবিট মাস্টার কার্ড ছিল প্রায় ১ বছর আগের। কখনও টাকা লোড কারা হয় নি আবার বিভিন্ন আজে, বাজে সাইটে বুঝে, না বুঝে কর্ডের তথ্য দিয়েছি তার উপর বিগত ১০ মাসের চার্জ ৭x১০= ৭০ ডলার আরো ৩০ ডলার কাটবে কার্ডের প্রেসিসং চার্জ মোট ১০০ ডলার,তার মানে আমর থাকে ০ ডলার তাই ভাবলাম কার্ডে টাকা লোড দেয়া ঠিক হবে না। ( এখানে একটু বলে রাখি আমি গত ১০ মাস আগে ওডেস্কে রেজিস্ট্রেশন করেছিলাম এবং রেজিস্ট্রেশন করার পরই কোন কিছু না জেনেশুনেই শুধু শুধু মাস্টর কার্ডের জন্য আবেদন কারেছিলাম এবং ৩০ দিন পর কার্ডটি পেয়েছিলাম। কিন্তু কার্ডটি আর ব্যবহার করেত পারিনি। ব্যবহার করব কিভাবে আমার কোন একাউন্টেই তখন কোন টাকা ছিল না)
তাই খুব টেনশনে ছিলাম কিভাবে টাকাগুলো হাতে পাই আদৌ পাব কি না সন্দিহান ছিলাম। প্রতিদিন টেকটিউনস ভিজিট করতাম যে এলার্টপে থেকে কেউ টাকা তুলছে কি না। কিন্তু এধরনের কাউকে পেলাম না যার কাছ থেকে সত্যি কারের সাহায্য পেতে পারি।অনেককেই এলার্টপে সম্পর্কে বিশাল অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এলার্টপে মাস্টার মনে হল। কিন্তু আমার কোন মাস্টার এর প্রয়োজন ছিল না। আমার প্রয়োজন যে নিজে সরাসরি এলার্টপে থেকে টাকা তুলেছে। কারণ আমি আমার এলার্টপে একাউন্ট থেকে যে ৬,৮০০ টাকা পেয়েছি তা আমার নিজস্ব কোন প্রক্রিয়ায় পাইনি। অন্য একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে পেয়েছি। আমি যদি এই ৬,৮০০ টাকার মধ্যে ৮০০ টাকাও নিজে নিজে উঠাতে পারতাম ( মানে অন্য কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের  সাহয্য ছাড়) তাহলে আমি খুশি হতাম নিজেকে সফল ভাবতে পারতাম। আর হ্যা এই ৬,৮০০ টাকাই আমার জীবনের প্রথম ইনকাম। আশা করব যারা অনলাইন আউটসোর্সিং এ সফল হয়েছেন তারা মাঝে মাঝে তাদের সফলতার গল্প নিয়ে টিউন করবেন। তাহলে আমরা যারা নতুন তাদের অনেক উপকার হবে। তবে একথাও ঠিক যারা সফল হয়েছেন তারা আর টিউন করার সময় পায় না। নতুন দুই একজন টিউন করলেও মুল উদ্দেশ্য থাকে টাকা কামানো। এটাও ১০০% ঠিক যে, আমরা যাই বলি বা করি না কেন সেবা, ধর্ম, সাহয্য, সহযোগিতা সব কথার শেষ কথা হচ্ছে লাভ করা।
আমার পরিচিত এক ম্যাডাম আছে উনি ১৯৯৮ সাল থেকে অনলাইন আউটসের্সিং এর সাথে জরিত। আমি যে সকল সাইটে কাজ করে এলার্টপে একাউন্টে টাকা পাঠিয়েছি সে সব সাইটের কথা ম্যাডামকে বললে উনি আমাকে বলেন এগুলো ভুয়া সাইট। আমি তাকে জনালাম যে আমি এলার্টপে তে টাকা সেন্ড করেছি এসব সাইট থেকে। ম্যাডাম বললেন এলার্টপে থেকে কি টকা পেয়েছ.? আগে এলার্ট পে থেকে টাকা উঠাও তার পর আমাকে বলো। উনার মত একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তির কাছ থেকে এলার্টপে সম্পর্কে এরকম মন্তব্য শুনে বেশ হতাশ হয়ে গিয়েছিলাম। আমি তাকে তখন কোন জবাব দিতে পারিনি। আমার জানা মতে সাইট ভুঁয়া হোক আর যাই হোক একবার এলার্টপে তে টাকা সেন্ড করতে পারলে আর মার যাবার সম্ভবনা নেই। আশা করি আমার টিউনটি উনি পড়বেন। এবং এখন থেকে নিয়মিত টেকটিউনস ভিজিট করবেন এবং এটাও বুঝতে পারবেন যে টেকটিউনসই সেরা সাইট এখান থেকে ভালকিছু পাওয়া যায়। তো আমার টিউনটি ম্যাডামকেই উৎসর্গ করলাম।
এখন মূল কথায় আসি। আমি নতুন টিউনার কোনটা যে আসল কথা আর কোনটা যে অপ্রয়োজনীয় কথা তা আমি নিজেই বুঝতে পারিছ না। যা হোক অনলাইন থেকে আয় করতে হলে দক্ষতার কোন বিকল্প নেই। আপনি যদি সত্যিই অনলাইন থেকে ভাল উপর্জন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই কোন এক বা একাধিক বিষয়ের উপর পরিপুর্ণ দক্ষতা অর্জন করতে হবে । যেমন- গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং ইত্যাদি। আর সবচেয়ে বড় যে কথা সেটা হচ্ছে আপনার আনলিমিটেড ধৈর্য থাকতে হবে তবেই সফল হওয়া সম্ভব।
কিভাবে এলার্টপে থেকে টাকা আমার হাতে আসলো.?
আমার এলার্টপে একাউন্টে ১০৩ ডলার জমা হওয়ার পর বিভিন্ন ব্লগ ঘুরতে থকলাম যে কিভাবে এলার্টপে থেক সহজে টাকা তুলতে পারি। কিন্তু এমন কাউকে পেলাম না যে নিজে এলার্টপে থেকে টাকা তুলেছে। সবাই শধু উপদেশ দেয় হেন কারেঙ্গা তেন কারেঙ্গা । কয়েক জনের কাছে ফোন দিলাম তারা বলল ব্যাংকে যোগাযোগ করেন। আমি তখন ভবলাম আগে চেক হাতে পাই তারপর ব্যংকে যোগাযাগ করবো। কিন্তু পরবর্তীতে ভাবলাম যদি চেক না পাই পিয়ন যদি আমাকে চিঠি না দেয়। তাহলে আমার সব পরিশ্রম বৃথা যবে। তাই সিদ্ধন্ত নিলাম মস্টার কার্ডের মাধ্যমে টাকা তুলব তাতে আমার ৩০ ডলার খরচ হবে। তাই মাস্টার কার্ডের জন্য আবার নতুন করে আবেদন করলাম পেওনার সাইটে, ভি-ওয়ার্ক ( পুর্বের নাম রেন্ট এ কোডার) নামক সাইটের মাধ্যমে। পেওনার থেকে আমাকে জনানো হলো ২দিন পর আপনাকে জনানো হবে আবেদন Approve হয়েছে কি না। Approve হলে ২৫-৩০ দিনের মধ্য আপনার ঠিকানায় কার্ড পৌঁছে যাবে। তার দুই দিন পর আমাকে জনানো হলো যে আপনার আই ডি কার্ড আথবা পাসপোর্ট এ জাতীয় কিছু Attach করে পাঠান। আমি আমার ভোটার আই ডি কার্ড পঠালাম। কিন্তু আবার দুই দিন পর আমাকে জনানো হলো যে আপনার আবেদন আমরা পর্যবেক্ষণ করছি আপিনি যে আই ডি কার্ড দিয়েছেন সেটার ছবি এবং আপনার নাম পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে না। তাই আপনার আই ডি কার্ড পরিস্কার ভাবে JPEG ফরমেটে আমাদের কাছে আবার সেন্ড করেন। আমি আবার সেন্ড করার ৩ দিন পর আমাকে জনানো হলো যে আপনার আবেদন Approve হয়েছে ২৫-৩০ দিনের মধ্যে আপনার ঠিকানায় কার্ড পৌঁছে যাবে। 
এখন আমার প্রশ্ন হলো কার্ডটি পাবার পর কোন ব্যাংকে একাউন্ট করলে ভাল হবে। দয়া করে কেউ আমাকে জনাবেন।
আমি মাস্টার কার্ড এবং এলার্টপে একাউন্ট থেকে টাকা তুলার ব্যপারে বিস্তারিত জনার জন্য তুহিন সাহেব কে ফোন দেই ( আমি যে প্রতিষ্ঠানের মধ্যমে টাকা পেয়েছি তুহিন সাহেব সেই প্রতিষ্ঠানের এম ডি)। উনি বলেন আপনার এত ঝামলা করার দরকার নেই আমাদের এলার্টপে একাউন্টে সেন্ড করে দেন ৬৫ টাকা করে পাবেন পার ডলার। আমি বললাম যে টাকাটা আমি সরাসরি নিজেই তুলতে চাচ্ছি তাই কোন পদ্ধতিতে তুললে সবচেয়ে ভাল হবে সে ব্যাপারে বিস্তারিত জনতে চাই। উনি আমাকে ১ দিন পর উনার অফিসে আসতে বললেন। ১ দিন পর অফিসে যাবার আগমুহুর্তে উনাকে ফোন দিলাম যে আপনি আছেন কি না, আমি এলার্টপে সমন্ধে কথা বলার জন্য আসতেছি। উনি আমাকে বলেলন আসেন ৬৮ টাকা করে দাম পাবেন এক্ক্ষুনি আসেন।( আগের দিন ৬৫ টাকা করে বলেছিল, অথচ আমি কিন্তু কখনোই উনাকে এলার্টপের টাকা বিক্রি করা কথা বলিনি) আমি বললাম না আমি ডলার বিক্রি করব না, কি ভাবে আমি এলার্টপে থেকে সরাসরি আমার কাছে টাকা আনতে পারব সেটা জানার জন্যই আপনার সাথে কথা বলার জন্য আসতেছি ( গত ২৯/০৭/১০ তারিখের কথা।)।আমি উনার অফিসে যাবার পর উনি আমকে বার বার একই কথা বলতে লাগলেন যে, এলার্ট পে থেকে টাকা আনা অনেক ঝামেলা ব্যাংকে একাউন্ট করা, চেক আনা, চেক ভঙ্গানো আবার চেকের জন্য ব্যাংক অনেক চার্জ কাটে। আমি উনাকে বললাম আমি মাস্টার কার্ডের জন্য আবেদন করেছি কর্ডে লোড দিলে কেমন হয়। উনি আমাকে বললেন যে মস্টার কার্ডে টাকা আনতে অনেক খরচ আপনি পোষাতে পারবেন না তবে চেকে খরচ কম কিন্তু সময় লাগে ২ মাসের বেশী আর ব্যাংকে ৫-৭ শত টাকা কেটে রাখবে।( আসলেই কতটুকু সত্য,মিথ্যা আমি জানি না) তারচেয়ে বরং আমাদের কাছে বিক্রি করেন কোন ঝামেলা ছাড়াই ৬৮ টাকা করে দাম পাবেন টাকা নিয়ে যান। যখনই আপনার একাউন্টে ডলার জমা হবে আমাদের কাছে বিক্রি করবেন আমরা ভাল দাম দেব আপনি কেন শুধু শুধু এত ঝামেলা করবেন। কিন্তু আমি উনাকে বুঝাতেই পরলাম না যে আমি ঝামেলাটাই দেখতে চাচ্ছি। উনাকে বললাম আমাকে শুধু সিসটেম টা বলে দেন কোন সিসটেমে আনবো আর কোন ব্যাংকে একাউন্ট করব প্রয়োজনে আমার যদি ৯০ ডলারও খরচ হয় হবে। উনার ঐ একই কথা, আপনি কষ্ট করে ডলার গুলো জমা করেছেন শুধু শুধু ডলারগুলো নষ্ট করে লাভ আছে? এক পর্যায়ে একরকম প্রায় জোর করেই উনি আমাকে ৬,৮০০ (১০০ ডলারের দাম ৬৮ টাকা পর ডলার) টাকা আমার হতে ধরিয়ে দিলেন, আসলেই আমার একাউন্টে ডলার জমা আছে কি না তা চেক না করেই। টাকা হাতে নিয়ে আমি তো মহা মুশকিলে পরে গেলাম। টাকাটা এখন ফেরৎ দেই বা কি করে কারণ একদিনের জন্য হলেও উনি আমার গুরু।(উনি হয়ত আমাকে বেশ উপকার করলেন কিন্তু আমি এটা চাইনি।) যা হোক উনি আমাকে ৫ মিনিট Wait করতে বললেন। ৫ মিনিট পর আমার এলার্ট পে একাউন্ট Open করলাম তারপর উনি আমার একাউন্ট থেকে উনাদের ২ টি এলার্টপে একউন্টে ৮০+২০= ১০০ ডলার সেন্ড করে বললেন কাজ শেষ। আমি টাকা নিয়ে চলে আসলাম।
আর এখানেই আমার গল্প শেষ।………
শেষ………………………………
শেষ……………….
শেষ………….
* টিউন করা আসলেই খুব কষ্টকর*
* যারা নিয়মিত টিউন করেন তাদের আমার হাজার সালাম*
*আমার কমেন্ট আমি কেন এডিট করতে পরব না.? বলেন তো কোন ব্লগে নিজের কমেন্ট নিজের এডিট করার ক্ষমতা নেই.?
*
আচ্ছা আমি যদি টিউনটি এখানেই শেষ করতাম তাহলে কেমন হত। অনলাইন আয় বিষয়ক টিউন করতে হলে পিঠে ছালা বেঁধে করতে হয়। আমার মনে হয় আমি যদি এখানে টিউনটি শেষ করি তাহলে আপনারা চাপকে আমার পিঠের ছালা আর চামড়া এক করে ফেলতেন।
নাহ্… আমাকে আরো কিছু বলতে হবে আরও কিছু দেখাতে হবে তারপরো আপনাদের হাত থেক রেহাই পাবো কি না আল্লাহই জানেন।
লাইন আউট হয়ে গিয়েছিলাম এবার লাইনে আসি।
আমি যে ৬,৮০০ টাকা পেলাম, এটা আমার কাছে মেঘ না চাইতেই বৃষ্টির মত। আমি কখনও কল্পনাও করিনি যে কোন ঝামেলা ছাড়াই হঠাৎ করেই এলার্টপের টাকা পেয়ে যাব। আমি জানি অনলাইনে আয় করা ডলার প্রথম অবস্থায় হাতে আনতে ঘাম ঝরে যায়। কিন্তু আমি কোন রকম ঝামেলা ছাড়াই মাত্র ১০ মিনিটেই আমার এলার্টপের সব টাকা পেয়ে গেলাম। তাতে কি আমি খুশি.?
মোটেও না, বরং আমি এলার্টপে সম্পর্কে এখনো অন্ধকারেই রয়ে গেলাম। আমি যেদিন সারাসরি এলার্ট পে থেকে টাকা আনতে পারব সেইদিনই কেবল আমি খুশি হব তা ১০ ডলার হোক আর ১০০ ডলারই হোক। তবে আশা করছি ঈদের আগেই কাজটি সম্পন্ন করতে পারব কারণ আমি যে মস্টার কার্ডের জন্য আবেদন করেছি সেটা আসতে ১ মাস এর মত সময় লাগবে আর ততদিনে আমার এলার্ট পে একাউন্টে আবার ১০০ + ডলার জমা করতে পারব ইনশাআল্লাহ। তারপর সেই কার্ডে ডলার লোড করে বাংলাদেশের কোন একটি এটি এম বুথ থেকে টাকা উঠিয়ে তারপর আবার আমার সফলতার গল্প নিয়ে টিউন করাব ইনশাআল্লাহ। আর যদি কোন কারণে মস্টার কার্ড না পাই তাহলে তো চেক আনা ছড়া কোন বিকল্প নেই। আর সেক্ষত্রে ২ মাস সময় লাগবে। এ ব্যপারে অভিজ্ঞদের কাছ থেকে পরমর্শ চাচ্ছি যে কোন ব্যাংকে একাউন্ট করলে ভাল হবে আর চেক আনা ভাল হবে না কি কর্ডের মধ্যমে আনলে ভাল হবে।
আনলাইন আয়ের ব্যপারে পাবলিকের কাছ থেকে সবচেয়ে বেশী যে প্রশ্নটি শুনতে হয় তা হচ্ছে আপনি কি এখনো টাকা পেয়েছন ? আর পেলেই বা এখন পর্যন্ত কত টাকা পেয়েছন? এলার্টপে সম্পর্কে আমাকে যে যত পরমর্শই দেন না কেন আমিও পাবলিকের মত আপনাকে প্রশ্ন করব, ভাই আপনি কি
নিজে এলার্টপে থেকে টাকা তুলেছন? আর তুললেই বা কোন পদ্ধতিতে তুলেছেন That’s it.
নিচে আমার এলার্টপে একাউন্টের বর্তমান অবস্থার Screen shot দেয়া হল-


উপরে ৭/২৯/২০১০ তারিখে উনাদের ২ টি একাউন্টে ৮০+ ২০ = ১০০ ডলার সেন্ড করা হয়েছে। আর নিচে দেখেন মাইক্রোওয়র্কারস এবং PTC সাইট থেকে ডলার Receive হয়েছে।
আমার একটা জিনিস মাথায় ধরছে না। আমার কাছ থেকে উনারা ৬৮ টাকা করে ডলার কিনে উনাদের কি লাভ হল। ডলার তো ৭০ টাকা করে। আর এলার্টপে থেকে টাকা আনতে কম করে হলেও ৫০০ টাকা খরচ হবে। সে হিসাবে উনারা টাকা পবে ৬,৫০০ টাকা কিন্তু আমাকে দিয়েছে ৬,৮০০ টকা
তাহলে উনাদের লাভটা কি হল আমি নাদান কিছুই বুঝলাম না।
এখন আমি যে সকল সাইটে কাজ করে ডলারগুলো জমা করেছি তার কথা বলব খুবই সংক্ষিপ্ত আকারে।
আমি মুলত আনলাইন মাইক্রো জব সাইট মাইক্রোওয়ার্কারস এবং বেশ কয়েকটি PTC সইটে কাজ করে এই ডলার গুলো জমা করেছিলাম।মাইক্রোওয়ার্কারস সম্পর্কে আর নতুন করে কিছু বলে আপনাদের মুল্যবান সময় নষ্ট করতে চাই না। কারণ সাইটটি সম্পর্কে এর আগে বেশ কয়েকবার টিউন হয়েছে। তাই অনেকে আবার হায় হায় রব তুলতে পারে যে আমি কেন আবার পুরাতন জিনিস নিয়ে টিউন করলাম। তবুও যারা নতুন তাদের জন্য আল্প কিছু বলছি।
মাইক্রোওয়ার্কারস হচ্ছে অনলাইনে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কাজ করার জনপ্রিয় একটি সাইট। দিন দিন সাইটটির জনপ্রিয়তা বাড়ছে এবং কাজের পরিমাণও বাড়ছে।
আমি বর্তমানে মাইক্রোওয়ার্কারসের মত আরও কয়েকটি সাইটে কাজ করছি তবে মাইক্রোওর্কারসই সেরা মনে হচ্ছে। মাইক্রো জব সাইটে কাজ করতে প্রথম প্রথম ঝামেলা মনে হতে পারে। কিছুদিন কাজ করার পরই কেবল মজা বুঝা যাবে। যত দিন যাবে তত আপনার ইনকাম বাড়বে কারণ দিন দিন আপনি কাজের ধরণ বুঝতে পারবেন। মাইক্রো জব সাইটে কাজ করতে হলে খুব বেশী কিছু জানার দরকার নেই। ইন্টারনেট সম্পর্কে Basic জ্ঞান থাকলেই চলবে যেমন- কিভাবে বিভন্ন সাইটে Registration করতে হয়, কি ভাবে ভোট দিতে হয়, কি ভাবে বায্ আপ করতে হয়, কি ভাবে বিভিন্ন বুকমর্কিং সাইটে লিংক দিতে হয়, কি ভাবে ফোরাম পেষ্টিং করতে হয়, কি ভাবে Twitting করতে হয়, কি ভাবে ফেসবুকে wall posting, Like করতে হয় ইত্যাদি। সাইটটিতে Sign up বোনাস ১ ডলার যখন ২৫ ডলার ইনকাম করতে পরবেন তখন ওই বোনস ১ ডলার আপনার একাউন্টে জমা হবে। প্রতিটি কাজের জন্য ১০ সেন্ট থেকে সর্বচ্চো ২ ডলার দিয়ে থাকে। তবে প্রথম অবস্থায় সহজ কাজ ১০ সেন্ট দিয়েই শুরু করা উচিৎ। আমি সর্বচ্চো ৫০ সেন্ট পর্যন্ত কাজ করতে পারি। প্রতিটি কাজ করার আগে Employer কি বলছে মানে আপনি যে কাজটি করেছেন তার প্রমাণ সরুপ Employer কি চাচ্ছে তা মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। তার পর যদি মনে হয় আপনি কাজটি করতে পরবেন তাহলে কাজটি Employer যে ভাবে করতে বলেছ ঠিক সেই ভাবে করে I accept this job এ ক্লিক করে সেখানে Employer যে প্রমাণ চেয়েছে যেমন- দেশ,নাম, ইমেইল, IP address, ইত্যাদির বিবরণ দিয়ে Submit এ ক্লিক করে কাজটি জমা দিন। কজটি জমা দেওয়ার সাথে সাথে কিন্তু আপনার Account এ টাকা জমা হবে না। আপনার জমাকৃত কাজটি Employer ৭ দিনের মধ্যে দেখবে। দেখে যদি মনে করে কাজটি ঠিক মত করতে পেরেছেন তাহলে Satisfied করবে তখন আপনার একাউন্টে টাকা জমা হবে।আর না হলে Not satisfied করবে। যে কাজটি করতে পরবেন কেবল সেই কজটি Accept করবেন তা না হলে আপনার Success রেট যদি ৭৫% এর নিচে নামে তহলে ১ মাসের জন্য আর কোন কাজ জমা দিতে পরবেন না। তাই কাজ জমা দেওয়ার সময় সতর্ক থাকতে হবে। কোন কারণে যদি Employer ৭ দিনের মধ্যে আপনার কাজের রেট না দেয় তাহলে ১৫ দিন পর Automatic ভাবে আপনার একাউন্টে উক্ত কাজের টাকা জমা হয়ে যাবে আপনার কাজটি হোক বা না হোক। আবার কোন কাজ ঠিক মত করার পরও যদি Employer not satisfied দেয় আর আপনি যদি Sure থাকেন যে কাজটি আপনি ঠিকভাবে করেছন তাহলে তার নামে রিপোর্ট করা যাবে। তবে সধারণত এরকম হয় না কারণ কোন Employer চায় না তার নামে রিপোর্ট আসুক।আপনার একাউন্টে যখন ১০ ডলার জমা হবে তখন Withdraw করতে পারবেন এলার্ট পে, মানি বুকার্স এবং পেপাল একাউন্টে।
প্রথম বার Withdraw করার পর আপনার বসা বা অফিসের ঠিকানায় ৩০ দিন পর একটা পিন নাম্বার আসবে। তারপর পিন নাম্বারটি সাবিমট করলেই ৭ দিনের মধ্যে আপনার একাউন্টে ডলার চলে যাবে।পিন নাম্বার শুধু প্রথমবারই প্রয়োজন হবে পরবর্তিতে আর প্রয়োজন হবে না। পিন নাম্বার পাওয়া পর্যন্তই যত ঝামেলা পরে আর কোন ঝামেলা নেই শুধু কাজ করবেন আর আপনার একাউন্টে ডলার পাঠাবেন।
মাইক্রো জব সাইটে কাজ করতে হলে যা যা লাগবে।
১. ইন্টাননেট সমন্ধে Basic ধারণা তো লাগবেই উপরে যা আলোচনা হয়েছে।
২. বেশ কয়েকটি ইয়াহু এবং জিমেইল আইডি লাগবে।
৩. ১০০ Friends সহ ২/৩ টি Face book একাউন্ট থকলে বেশী কাজ করা যাবে।
৪. ২০০ Followers সহ কমপক্ষে ২ টি Twitter একাউন্ট থাকতে হবে।
৫. বেশ কয়েকটি বুকমার্কিং সাইটে Registration করা থকতে হবে।
এই লিংকটি থেকে বিভিন্ন বুকমার্কিং সাইটে Registration করতে পারেন
৬. বিভিন্ন ফোরামে Registration করা থকতে হবে। এখান থেক করতে পারেন।
৭. নিজের একটি ব্লগ বা সাইট থাকলে বেশি কাজ করা যাবে।
আরও অনেক কিছুই লাগতে পারে, আমি এখনও শিক্ষার্থী পর্যায়ে আছি।
আমার মাইক্রোওয়ার্করসের বর্তমান অবস্থার Screen shot দেয় হল।-
যরা মাইক্রো জব সাইটে কাজ করতে ইচ্ছুক তারা আমার এই সাইটটি থেকে Registration করতে পারেন যদিও আমার সাইটটির হ-য-ব-র-ল আবস্থা তবুও এখানে মাইক্রোওয়ার্কারস সহ মোট ৭ টি মাইক্রো জব সাইটের ঠিকানা দেওয়া আছে। যারা নতুন তাদের জন্য
Video দেওয়া আছে। কাজ করতে কোন সমস্যা হলে আমাকে জনাতে পরেন। আমার পক্ষে যতটুকু সম্ভব ততটুকু সাহায্য করতে পারব। এখানে আমার যাবতীয় Contract info দেয়া আছে।
এখন কথা বলব PTC ( Paid to click) সাইট নিয়ে।
PTC সাইট নিয়ে বেশী কিছু বলতে ভাল লাগছে না। PTC থেকে ইনকাম করা অনেক সময়ের ব্যপার। তাছড়া বেশীর ভাগ সাইটই ভুয়া সাইট টাকা দেয় না। না বুঝে PTC সাইটে কাজ করলে আপনার শধু সময়ই নষ্ট হবে। হাতে গোনা কয়েকটি সাইট আছে যারা টাকা দেয় তবে আয় খুব কম। PTC তে আয় বাড়াতে হলে Membership upgrade করতে হবে এবং রেফারেল কিনতে হবে। শুধু Membership upgrade করলে হবে না সেই সাথে রেফারেলও কিনতে হবে আবার শুধু রেফারেল কিনলে হবে না সেই সাথে Membership upgrade করতে হবে তবেই কিছুটা ইনকাম বাড়বে। আমি কয়েকটি সাইটে রেফারেল কিনেছিলাম কিন্তু Membership upgrade করিনি তাতে আমার লাভ তো হয়ই নি উল্টো Loss হয়েছে। আমার অভিজ্ঞতা থেকে কথাগুলো বললাম। PTC জগতে একমাত্র Neobux কেই Elite সাইট হিসাবে গণ্য করা হয় একমাত্র Neobux ই Trusted and paying সাইট কিন্তু আমি অন্য কয়েকটি PTC সাইট থেকে টাকা পেলেও দুর্ভগ্যবশত Neobux থেকে এখনও টাকা পাই নি, চার চার বার আমার একাউন্ট Suspend করে দিয়েছিল কারণ আমার কিছু ভুল ছিল আর তাছাড়া আগে আমি সিম ইন্টরনেট ব্যবহার করতাম। আশা করি এবার টাকা পাব কারণ এখন আমি নতুন ইমেইল এবং নতুন আই পি Address দিয়ে Registration করেছি ইতিমধ্যে প্রায় ২ ডলা জমা হয়েছে। আর আমি যে সাইটগুলো থেকে টাকা পেয়ছি সগুলো হচ্ছে। 1. Clicksia.
2. Increase bux 3. bux matrix. আর warp bux থেকে কয়েক দিনের মধ্য পেয়ে যাব, ৩ ডলার Pending আছে সাইট টি ১০০% পে করে। PTC তে কাজ করতে হলে অভিজ্ঞতা কিছুই লাগে না। প্রথমে Registration করে তার পর View ads এ Click করে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেন তাহলে কাজ শেষ। আমি PTC এর পিছনে অনেক দিন ধরে, অনেক সময় নষ্ট করে, অনেক ঘাঁটা ঘাঁটি করে এখন পর্যন্তু মাত্র ৯ টি সাইট পেয়েছি যে
সাইট গোলো ১০০% টাকা দেয় যেখান থেকে আমি নিজে টাকা পেয়েছি এবং আন্যেও পেয়েছে উপরে আমার এলার্ট পের Screen shot দেখলেই বুঝতে পরবেন।
চটকদার বিজ্ঞাপনের ফাঁদে পা দিয়ে যদি PTC কাজ করতে যান তাহলে আমার মত আপনারও শুধু সময়ই নষ্ট হবে। তাই আমার মত আর কেউ যাতে PTC এর ফাঁদে না পড়ে সে জন্যই, শুধু আপনার জন্য, শধু মাত্র PTC এর খবরাখবর নিয়ে Best ptc zone নামক সাইটটি তৈরি করেছি।
শেষ কথা
অনলাইনে টাকা ইনকামের জন্য তো অনেক ছুটোছুটি করলেন কতটুকু সফল হতে পেরেছন? যরা সফল হতে পরেন নি শুধু তাদের জন্য আমার আজকের এই টিউনটি। অনলাইনে আয় করার এর চেয়ে সহজ উপায় আমার জনা নেই থাকালে আশা করি জানাবেন।
১. Online micro job সাইটে Registration করার জন্য যাবেন এই খানে।
২. micro job করার ক্ষেত্রে বিভন্ন বুকমার্কিং সাইট এবং বিভন্ন ফোরামে Registration করার জন্য যাবেন এই খানে।
৩. শধু মাত্র PTC তে কাজ কারার জন্য যাবেন এই খানে।
উপরের লিংক গুলোতে গিয়ে আপনি যে সাইটে কাজ করতে ইচ্ছুক সে সইটে প্রথমে Registration করবেন। কিভাবে Registration করতে হয় একথা জিজ্ঞাসা করলে মাইর খাবেন কইয়া দিলাম। নতুনদের জন্য ভিডিও দেয়া আছে।
Registration করার পর কাজ করতে কোন সমস্যা হলে সরাসরি আমার সাথে Contract করতে পারবেন এই খান থেকে।
আমি যতটুকু জানি ততটুকু সাহয্য করতে পরব ইনশাআল্লাহ।
সর্বশেষে আমার দুটি প্রশ্ন তা হল,
১. মাইক্রোওয়ার্কারস থেকে কেউ কি আনভেরিফাই পেপাল একাউন্টে ডলার সেন্ড করছেন? আমি কিন্তু ১৫ ডলার গচ্ছা খাইছি। উপরে মাইক্রোওয়ার্কসের Screen shot দেখেন সেখানে দেখানো হয়েছে ১৫ডলার পেপালে সেন্ড হয়েছে কিন্তু আমার পেপাল একাউন্টে এখনও কোন টাকা আসে নি। আমি আমি কয়েকবার Admin এর সাথে যোগাযোগ করলে বার আমাকে একই উত্তর দিয়েছে আর তা হল
There was small bugs fixed । এই small bugs টা যে কি ছিল আমি কিছুই বুঝতে পারিনি। পরবর্তীতে আমি এটা নিয়ে আর বেশী মথা ঘামাইনি কারণ আমাকে ঝামেলা মনে কারে যদি আমার একাউন্ট বন্ধ করে দেয় । আশা কারি উত্তর পাব।
পরিশেষে সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত আমার টিউনটি এখানেই সমাপ্তি ঘোষণা করছি ভাল থাকবেন সবাই।আর আপনার মুল্যবান
মতামত জনাতে ভুল করবেন না কিন্তু।
বিঃ দ্রঃ- যারা সিম ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাদের জন্য আমার টিউনটি কোন কাজে আসবে না। তারা টাকা পাবেন কি না এর কোন গ্যরান্টি আমি দিতে পারছি না বলে আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।

0 মন্তব্য(গুলি):

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Popular Posts

Blogger দ্বারা পরিচালিত.
>

Teknologi

Multimedia Updates

Total Pageviews

Blog Archive

?max-results=7">See all post'); document.write('

( function() { if (window.CHITIKA === undefined) { window.CHITIKA = { 'units' : [] }; }; var unit = {"calltype":"async[2]","publisher":"safiqulislam","width":550,"height":250,"sid":"Chitika Default"}; var placement_id = window.CHITIKA.units.length; window.CHITIKA.units.push(unit); document.write('
'); }()); ?max-results=7">Tokoh Kita Hari Ini

'); document.write(" ?max-results="+numposts6+"&orderby=published&alt=json-in-script&callback=showrecentposts7\"><\/script>");

Facebook

Label 1


Map

Flag Counter

Text Widget

Text here

Followers

Berita Luar Negeri

Bangladesh


widgets

Test Footer 2

Recent Templates

Social Buttons

Video

About Templatezy

Unordered List

Popular Posts

Popular Posts

GENRES

Video Of the Day


Facebook

 
Copyright © 2015 ALL NEW MUSIC VIDEO FREE
Distributed By Gooyaabi Templates